ঢাকা ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের বাসায় দুর্ধষ চুরি ! ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের খুনিয়াদীঘি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উপর জুতা পরে হিরো আলমের টিকটক, ভিডিও সমালোচনার ঝড় ! ঠাকুরগাঁওয়ে ইএসডিও’র ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা — অংশীজনের প্রত্যাশা শীর্ষক সভা । চিলাহাটিতে নতুন রুপে যাত্রা শুরু করল ডিভাইন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ইপিল গাছ থেকে ডোমারে গৃহবধু দিশার মরদেহ উদ্ধার  নওহাটা পৌর বিএনপি’র কাউন্সিলে সভাপতি রফিক সম্পাদক পিটার নির্বাচিত তেঁতুলিয়ায় তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও পরবীক্ষণ কমিটির সাথে তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালকের মতবিনিময় সভা নিউজ পোর্টাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক আরিফ মিরগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির জনসসভা অনুষ্ঠিত।  ঈমানের অগ্নিপরীক্ষা! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। 

নওগাঁয় এক হাজার দুইশ ৫৫ হেক্টর জমিতে পোটলের চাষ হয়েছে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪ ১০৮ বার পড়া হয়েছে

 

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁঃ

জেলায় ১হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে।
বর্তমানে বাজারে কৃষক পর্যায় থেকে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছতে পটলের মূল্যর পার্থক্য কেজি’তে ২০ টাকা । কৃষি বিভাগ বলছে, খুব শিঘ্রই শীতকালীন পটল বাজারে এলে সাধারণ ভোক্তাদের হাতের নাগালে চলে আসবে পটল। জেলায় খরিপ-১ গ্রীষ্মকালীন পটল চাষ হয়েছে ১ হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে। উল্লেখিত পরিমাণ জমি থেকে মোট পটল উৎপাদিত হয়েছে ২৩ হাজার ৪৭০ মেট্রিক টন।
জেলার সদর উপজেলা, বদলগাছি উপজেলা এবং মান্দা উপজেলায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ জমিতে পটল চাষ হয়ে থাকে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বিগত খরিপ-১ গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে নওগাঁ সদর উপজেলায় ২৫০ হেক্টর জমিতে, বদলগাছী উপজেলায় ৩৮৫ হেক্টর জমিতে এবং মান্দা উপজেলায় ২৬০ সেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে। এছাড়াও রানীনগর উপজেলায় ১০ হেক্টর, আত্রাই উপজেলায় ২০হেক্টর, মহাদেবপুর উপজেলায় ৮০ হেক্টর, পত্নীতলা উপজেলায় ৬০ হেক্টর, ধামইরহাট উপজেলায় ৮০ হেক্টর সাপাহার উপজেলায় ২৫ হেক্টর, পোরশা উপজেলায় ৩৫ হেক্টর এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে।
জেলার বদলগাছি, কোলা, ভান্ডারপুর, মাতাজি হাট, প্রসাদপুর, তেতুলিয়া, কীর্তিপুর, গোবর চাপা, দেলুয়া বাড়ি ইত্যাদি হাট সমূহে বর্তমান বাজার অনুযায়ী পাইকারি ব্যবসায়ীরা প্রতি মন পটল ১৬০০ টাকায় সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে ক্রয় করছেন। এতে প্রতি কেজি পটলের মূল্য পড়ছে ৪০ টাকা। এসব পটল পাইকারি ব্যাবসায়ীরা খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট প্রতি কেজি পটল বিক্রি করছেন ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর খুচরা ব্যবসায়ীরা সাধারণ ভোক্তাদের নিকট থেকে প্রতি কেজি পটলের মূল্য আদায় করছেন ৬০ টাকা। আজ সোমবার জেলা সদরের বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকা করে কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে। উৎপাদনকারী কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পটলের মূল্য প্রতি কেজি ৪০ টাকা পেলেও ভোক্তাদের তা কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, আসন্ন শীত মৌসুমে জেলায় ৯ হাজার ৫শ ৫৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫শ ৬৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষ করেছেন কৃষকরা। শীতকালীন পটল বাজারে আসতে শুরু করলেই পটলের দাম কমে যাবে।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নওগাঁয় এক হাজার দুইশ ৫৫ হেক্টর জমিতে পোটলের চাষ হয়েছে

আপডেট সময় : ১০:৪১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

 

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁঃ

জেলায় ১হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে।
বর্তমানে বাজারে কৃষক পর্যায় থেকে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছতে পটলের মূল্যর পার্থক্য কেজি’তে ২০ টাকা । কৃষি বিভাগ বলছে, খুব শিঘ্রই শীতকালীন পটল বাজারে এলে সাধারণ ভোক্তাদের হাতের নাগালে চলে আসবে পটল। জেলায় খরিপ-১ গ্রীষ্মকালীন পটল চাষ হয়েছে ১ হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে। উল্লেখিত পরিমাণ জমি থেকে মোট পটল উৎপাদিত হয়েছে ২৩ হাজার ৪৭০ মেট্রিক টন।
জেলার সদর উপজেলা, বদলগাছি উপজেলা এবং মান্দা উপজেলায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ জমিতে পটল চাষ হয়ে থাকে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বিগত খরিপ-১ গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে নওগাঁ সদর উপজেলায় ২৫০ হেক্টর জমিতে, বদলগাছী উপজেলায় ৩৮৫ হেক্টর জমিতে এবং মান্দা উপজেলায় ২৬০ সেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে। এছাড়াও রানীনগর উপজেলায় ১০ হেক্টর, আত্রাই উপজেলায় ২০হেক্টর, মহাদেবপুর উপজেলায় ৮০ হেক্টর, পত্নীতলা উপজেলায় ৬০ হেক্টর, ধামইরহাট উপজেলায় ৮০ হেক্টর সাপাহার উপজেলায় ২৫ হেক্টর, পোরশা উপজেলায় ৩৫ হেক্টর এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে।
জেলার বদলগাছি, কোলা, ভান্ডারপুর, মাতাজি হাট, প্রসাদপুর, তেতুলিয়া, কীর্তিপুর, গোবর চাপা, দেলুয়া বাড়ি ইত্যাদি হাট সমূহে বর্তমান বাজার অনুযায়ী পাইকারি ব্যবসায়ীরা প্রতি মন পটল ১৬০০ টাকায় সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে ক্রয় করছেন। এতে প্রতি কেজি পটলের মূল্য পড়ছে ৪০ টাকা। এসব পটল পাইকারি ব্যাবসায়ীরা খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট প্রতি কেজি পটল বিক্রি করছেন ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর খুচরা ব্যবসায়ীরা সাধারণ ভোক্তাদের নিকট থেকে প্রতি কেজি পটলের মূল্য আদায় করছেন ৬০ টাকা। আজ সোমবার জেলা সদরের বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকা করে কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে। উৎপাদনকারী কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পটলের মূল্য প্রতি কেজি ৪০ টাকা পেলেও ভোক্তাদের তা কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, আসন্ন শীত মৌসুমে জেলায় ৯ হাজার ৫শ ৫৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫শ ৬৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষ করেছেন কৃষকরা। শীতকালীন পটল বাজারে আসতে শুরু করলেই পটলের দাম কমে যাবে।

শেয়ার করুন