হুলারহাট-ভান্ডারীয়া স্বরূপকাঠী-বানারীপাড়া-ঢাকা রুটে লঞ্চ যাত্রী বেড়েছে
- আপডেট সময় : ১১:৫৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ অক্টোবর ২০২২ ৮০ বার পড়া হয়েছে
মোঃ মিয়াদ হাসান, বরিশাল প্রতিনিধি
হুলারহাট-ভান্ডারীয়া-কাউখালী-স্বরূপকাঠী-বানারীপাড়া-মিরারহাট-শিকারপুর-চৌধুরিরহাট-চাঁদপুর-ঢাকা রুটে লঞ্চের যাত্রী বর্তমানে বেড়েছে।
গত কয় মাস পূবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ও লঞ্চের ভাড়া বৃদ্ধি করায় লঞ্চের যাত্রী একেবারেই কমে যায় তাই যাত্রী শূন্যতায় পরে এই রুটের লঞ্চ গুলো। তাই কিছুদিন পূর্বে লঞ্চ মালিকরা এই রুটে রোটেশন সিস্টেম চালু করে। এবং নতুন কিছু নিয়ম-কানুন আনায়ন করেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমানে এই রুটের যাত্রী অনেকটায় বেড়েছে যেটা চোখে পরার মতো।
পূবে হুলারহাট- ভান্ডারীয়া- কাউখালী- স্বরূপকাঠী- বানারীপাড়া- মিরারহাট- শিকারপুর- চৌধুরিরহাট- চাঁদপুর- ঢাকা এই রুটে প্রতিদিন লঞ্চ চলা-চল করতো ২/৩টি।
রোটেশন সিস্টেম চালু হওয়ার পর হুলারহাট- ভান্ডারীয়া- কাউখালী- স্বরূপকাঠী- বানারীপাড়া- মিরারহাট- শিকারপুর- চৌধুরিরহাট- চাঁদপুর- ঢাকা এই রুটে বর্তমানে প্রতিদিন লঞ্চ চলা-চল করে শুধুমাত্র ১টি। বর্তমানে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই রুটের সকল লঞ্চে নতুন করে ডেকারেশন ও রং করানো হয় এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিদা চালু করা হয় যাতে করে খুব সহজেই যাত্রীদের নজর কারতে পারে।
আজ বানারীপাড়া লঞ্চঘাটে সরেজমিনে দেখা যায় লঞ্চ যাত্রীদের ভিড় যা ছিলো চোখে পড়ার মতো। এই রুটের লঞ্চ একাধিক ঘাটে ঘাট দেওয়ার কারনে এবং রুটে একটি মাত্র লঞ্চ হওয়ার কারনে এই রুটে লঞ্চ যাত্রী অন্যান্য রুটের থেকে অনেক বেশি।
লঞ্চে যাত্রা আরামদায়ক হওয়ায় অনেকেই লঞ্চে যাতায়াত করতে পছন্দ করেন , ক্লান্তাহীর যাতায়াত করা যায় লঞ্চে তাই একটু সময় বেশি লাগলেও যত্রীরা লঞ্চে যাতায়াত করতে পছন্দ করেন বলে জানা যায় যাত্রীদের সাথে কথা বলে।