মিরু হাসান্, বগুড়া জেলার রিপোর্টার

বগুড়ার কাহালু উপজেলায় ৬ বছর বয়সী দুই কন্যাশিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আসামি নুর আলম নুরুকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ।

গত রবিবার (১৬ মার্চ) রাত সাড়ে নয়টার দিকে কাহালু উপজেলার পাইকড় এলাকা থেকে তাকে ডিবি ও কাহালু থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার আসামি নুর আলম নুরু পাইকড় ইউনিয়নের আড়োলা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা এবং পেশায় দিনমজুর।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, আজ সোমবার দুই কন্যাশিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আসামি নুরুকে আদালতের পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, গত বুধবার (১৩ মার্চ) শিশু দুইটি বাড়ির সামনে খেলাধুলা করছিল। এই সময় মুখোরচক খাবার দেওয়ার প্রলোভনে তাদের নিজ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে নুর ইসলাম। পরদিন বৃহষ্পতিবার ধর্ষণের শিকার দুই শিশুর একজন জ্বরে আক্রান্ত ও আরেকজনের রক্তক্ষরণ শুরু হলে পরিবার বিষয়টি টের পেলে অভিযুক্ত নুর ইসলাম এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়৷ শুক্রবার রাতে পুলিশ খবর পেয়ে ভুক্তভোগী দুই শিশুকে হেফাজতে নেয়। পরে ধর্ষণের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে নুর ইসলামকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়৷

বগুড়ায় ৬ বছরের দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে নুরু গ্রেপ্তার

মিরু হাসান্, বগুড়া জেলার রিপোর্টার

বগুড়ার কাহালু উপজেলায় ৬ বছর বয়সী দুই কন্যাশিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আসামি নুর আলম নুরুকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ।

গত রবিবার (১৬ মার্চ) রাত সাড়ে নয়টার দিকে কাহালু উপজেলার পাইকড় এলাকা থেকে তাকে ডিবি ও কাহালু থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার আসামি নুর আলম নুরু পাইকড় ইউনিয়নের আড়োলা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা এবং পেশায় দিনমজুর।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, আজ সোমবার দুই কন্যাশিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আসামি নুরুকে আদালতের পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, গত বুধবার (১৩ মার্চ) শিশু দুইটি বাড়ির সামনে খেলাধুলা করছিল। এই সময় মুখোরচক খাবার দেওয়ার প্রলোভনে তাদের নিজ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে নুর ইসলাম। পরদিন বৃহষ্পতিবার ধর্ষণের শিকার দুই শিশুর একজন জ্বরে আক্রান্ত ও আরেকজনের রক্তক্ষরণ শুরু হলে পরিবার বিষয়টি টের পেলে অভিযুক্ত নুর ইসলাম এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়৷ শুক্রবার রাতে পুলিশ খবর পেয়ে ভুক্তভোগী দুই শিশুকে হেফাজতে নেয়। পরে ধর্ষণের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে নুর ইসলামকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়৷