এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ

হাতিবান্ধা উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকার স্কুল ফাঁকি 

মো:সিরাজুল ইসলাম পলাশ লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৬:২৮:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ ৯৪ বার পড়া হয়েছে

মো:সিরাজুল ইসলাম পলাশ
লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকার বিরুদ্ধে স্কুল ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রবিবার হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের পুর্ব বেজ গ্রাম বালিকা  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরজমিন গিয়ে দেখা যায় ৬ জন শিক্ষকের মধ্যে দুইজন শিক্ষক ৯টার পর স্কুলে আসেন  । এর মধ্যে হাতীবান্ধা উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা সম্পা রানী ১০ টায় স্কুলে প্রবেশ করেন। এব্যাপারে সম্পা রানী জানান রংপুর থেকে স্বামীর সাথে দেখা করে আসতে এক ঘন্টা পর এসেছি আমার কোনদিন এরকম হয়না। আর একজন শিক্ষিকা মমতা রানী ৯.৩০  এ স্কুলে প্রবেশ করেন, তিনি বলেন আমার ভাইয়ের একটি কাজে দেরি হয়েছে। এ ব্যাপারে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিলন চন্দ্র বলেন কোন শিক্ষকের অবহেলার দায়ভার স্কুল নিবে না। অভিযোগ রয়েছে শম্পা রানী প্রতিনিয়ত সময় ক্ষেপণ করে স্কুলে আসেন এ ধরনের শিক্ষিকা কিভাবে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা হয়। উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার বেলাল হোসেন বলেন শম্পা রানীর বিরুদ্ধে প্রধান শিক্ষক মিলন চন্দ্র কোন ধরনের ব্যবস্থা না নিলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ থাকে যে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা শম্পা রানীর বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয়দের দাবি শম্পা রানী প্রায় দিনে স্কুলে দেরি করে আসে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক ।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

হাতিবান্ধা উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকার স্কুল ফাঁকি 

আপডেট সময় : ০৬:২৮:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪

মো:সিরাজুল ইসলাম পলাশ
লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকার বিরুদ্ধে স্কুল ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রবিবার হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের পুর্ব বেজ গ্রাম বালিকা  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরজমিন গিয়ে দেখা যায় ৬ জন শিক্ষকের মধ্যে দুইজন শিক্ষক ৯টার পর স্কুলে আসেন  । এর মধ্যে হাতীবান্ধা উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা সম্পা রানী ১০ টায় স্কুলে প্রবেশ করেন। এব্যাপারে সম্পা রানী জানান রংপুর থেকে স্বামীর সাথে দেখা করে আসতে এক ঘন্টা পর এসেছি আমার কোনদিন এরকম হয়না। আর একজন শিক্ষিকা মমতা রানী ৯.৩০  এ স্কুলে প্রবেশ করেন, তিনি বলেন আমার ভাইয়ের একটি কাজে দেরি হয়েছে। এ ব্যাপারে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিলন চন্দ্র বলেন কোন শিক্ষকের অবহেলার দায়ভার স্কুল নিবে না। অভিযোগ রয়েছে শম্পা রানী প্রতিনিয়ত সময় ক্ষেপণ করে স্কুলে আসেন এ ধরনের শিক্ষিকা কিভাবে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা হয়। উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার বেলাল হোসেন বলেন শম্পা রানীর বিরুদ্ধে প্রধান শিক্ষক মিলন চন্দ্র কোন ধরনের ব্যবস্থা না নিলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ থাকে যে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা শম্পা রানীর বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয়দের দাবি শম্পা রানী প্রায় দিনে স্কুলে দেরি করে আসে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক ।

শেয়ার করুন