ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
ভূরুঙ্গামারীতে ভারত হতে বাংলাদেশে আসা ৬ অস্ত্র ও ৩৩ হাজার ১শ গোলাবারুদ উদ্ধার বিজিবি’র গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩ যশোরে স্বদেশ বিচিত্রা’র উদ্যোগে ইফতার,দোয়া মাহফিল ও ঈদ উপহার বিতরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কটকা ট্রাজেডি “শোক দিবস”-২০২৫ পালিত  খুলনায় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে গণমাধ্যমকর্মীদের ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত আছিয়ার ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ভূরুঙ্গামারীতে মানববন্ধন জয়পুরহাটে চিকিৎসকের অপচিকিৎসায় পঙ্গুত্ববরণকারী রুগীর সংবাদ সম্মেলন খুলনা জেলা পুলিশের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। বর্তমান অন্তবর্তী সরকার নির্বাচন নিয়ে তালবাহানা করছে -বগুড়ায় ইশরাক হোসেন বগুড়ায় ইউপি সদস্যসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ের অভিযোগ

মাইকেল মধুসূদন দত্ত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৫:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩ ১৭৬ বার পড়া হয়েছে

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কপোতাক্ষ বিধৌত কেশবপুরের মাটিকে, কেশবপুর কে সমগ্র বিশ্ব দরবারে ঊনবিংশ শতাব্দীতে উপস্থাপন করেছিলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। পৃথিবীর মাঝে তিনিই প্রথম কেশবপুর কে পরিচিত করিয়ে দিয়েছিলেন।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের আগে বাংলা সাহিত্যে আমরা যা পেয়েছি, তার প্রথম ছিল ‘চর্যাপদ’ । যা ছিল সম্পূর্ণ বৌদ্ধ ধর্মনির্ভর এবং পরে যে মধ্যযুগ ও অন্ধকার যুগের নাম শুনতে পায় – সেখানে শুধু ধর্মকেন্দ্রিক এবং পীর মাহাত্ম্য কেন্দ্রিক সাহিত্যনির্ভর ছিল। যেখানে মানুষের কোন কথা বলা হয়নি, মানুষের জীবনের কোন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়নি।

দীর্ঘ প্রায় এক হাজার বছর ধরে চলা বাংলা সাহিত্যে এক পঙ্গুত্ব ও ভঙ্গুর অবস্থায় চলছিল, সেখান থেকে যিনি বাংলা সাহিত্যের যে রূপ, পটপরিবর্তন এবং সম্পূর্ণ আধুনিকতার ছোঁয়া বই এনেছিলেন তিনিই মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
প্রণব মন্ডল,লেখক ও শিক্ষার্থী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

মাইকেল মধুসূদন দত্ত

আপডেট সময় : ০৯:৫৫:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কপোতাক্ষ বিধৌত কেশবপুরের মাটিকে, কেশবপুর কে সমগ্র বিশ্ব দরবারে ঊনবিংশ শতাব্দীতে উপস্থাপন করেছিলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। পৃথিবীর মাঝে তিনিই প্রথম কেশবপুর কে পরিচিত করিয়ে দিয়েছিলেন।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের আগে বাংলা সাহিত্যে আমরা যা পেয়েছি, তার প্রথম ছিল ‘চর্যাপদ’ । যা ছিল সম্পূর্ণ বৌদ্ধ ধর্মনির্ভর এবং পরে যে মধ্যযুগ ও অন্ধকার যুগের নাম শুনতে পায় – সেখানে শুধু ধর্মকেন্দ্রিক এবং পীর মাহাত্ম্য কেন্দ্রিক সাহিত্যনির্ভর ছিল। যেখানে মানুষের কোন কথা বলা হয়নি, মানুষের জীবনের কোন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়নি।

দীর্ঘ প্রায় এক হাজার বছর ধরে চলা বাংলা সাহিত্যে এক পঙ্গুত্ব ও ভঙ্গুর অবস্থায় চলছিল, সেখান থেকে যিনি বাংলা সাহিত্যের যে রূপ, পটপরিবর্তন এবং সম্পূর্ণ আধুনিকতার ছোঁয়া বই এনেছিলেন তিনিই মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
প্রণব মন্ডল,লেখক ও শিক্ষার্থী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

শেয়ার করুন