মদ, গাজা এবং পাত্তা ও জুয়াড়ীদের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক সভাপতির
- আপডেট সময় : ০৫:০৬:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৩ ১০৪ বার পড়া হয়েছে
কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি সামসুল হুদা লস্কর তার এলাকা থেকে মদ ও গাজা এবং জুয়াড়ীদের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে তাঁর উত্তর কুসুম অঞ্চলের মানুষের মধ্যে গণসচেতনতা করতে ইতিমধ্যেই মাইকিং প্রচার শুরু করে দিয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত মগরাহাট পশ্চিমের উত্তর কুসুম অঞ্চল দখল করে আছে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সদস্যরা। এবং এই অঞ্চলের প্রধান পশ্চিম বাংলা র বিধান সভার সাবেক বিধায়ক এবং জননেতা প্রয়াত ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার নেতা আবুল বাশার লস্করের স্ত্রী মমতাজ মাসকিনা বেগম। তিনি এই মহৎ উদ্দোগ কে সাধুবাদ জানিয়েছেন। মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি সামসুল হুদা লস্কর জানান যে যে ভাবে দিনের পরদিন সমাজের বিভিন্ন স্তরে যুবকদের মধ্যে গাজা এবং পাত্তা ও মদ এবং জুয়া খেলার প্রবনতা বেড়ে চলেছে এখন থাকতে যদি কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয় তাহলে অদূর ভবিষ্যত এর প্রভাব পড়বে আজ জনতা এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে। তিনি আজ তার হোম এলাকা সকাল থেকে মাইকিং প্রচার শুরু করে দিয়েছে। এবং যদি কোথাও প্রকাশ্যে খাজা এবং মাদক দ্রব্য সেবন করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তি এবং জরিমানা দুই কন্যা হবে বলে উল্লেখ করেন। আজকের এই ঘোষণার পর সাধারণ মানুষ এই পদক্ষেপ গ্রহণ কে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তবে সমাজের যারা মাদকদ্রব্য সেবন কারী এবং জুয়াড়ীদের বক্তব্য হল। যিনি এমন একটি সামাজিক কাজের জন্য অনুরোধ ও ঘোষণা করেন। তার দলের নেতা ও কর্মীরা এই অসামাজিক কাজের মধ্যে জড়িত ছিলেন। কারণ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জিততে তাদের দলের সদস্যরা গাজা এবং মদ ও পাত্তা তুলে দিয়েছিল মাদক সেবন কারীদের কাছে। বর্তমানে কি শাসক দল , কি বিরোধী দলের নেতা ও সদস্যরা এই সব গাজা এবং পাত্তা খোর এবং জুয়াড়ীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারবেন তা লাখ টাকার প্রশ্ন। সেই সঙ্গে প্রকৃত পক্ষে যারা গাজা এবং পাত্তা ও মদ এবং জুয়াড়ীদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ ওই সব নেশাগ্রস্ত মানুষের সাথে চলাফেরা করে। আর যারা গাজা এবং মদ এবং পাত্তা ব্যাবসায়ী তাদের অনেকেই লোকাল থানায় মান্তির বা মাস কাবারি পেমেন্ট দিয়ে এই অপরাধ মূলক ব্যাবস্থা চালায়। কারণ মগরাহাট পশ্চিমের বিভিন্ন স্তরে যে ভাবে গাজা এবং পাত্তা খোর ছেয়ে গেছে তা পুলিশ প্রশাসন জানে না এমনটা বলা যাবে না। কারণ উস্তি ও কারবেলা এবং গড় খালি এবং পদ্মপুকুর এবং দেউলা নাজরা এবং শেরপুর এবং রঙিলাবাদ অঞ্চল থেকে শুরু করে লক্ষীকান্ত পুর পঞ্চায়েত এলাকা পযন্ত মদ এবং পাত্তা এবং গাজা এবং জুয়াড়ীদের কারবার রমরমিয়ে চলেছে। তবে মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি সামসুল হুদা লস্কর তিনি যে উদ্দোগ নিয়েছেন তার সমর্থন জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।