ঢাকা ০৪:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
গীবত বা পরনিন্দা মহাপাপ কোরআন ও হাদীসের আলোকে: হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে চালকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা । লালমনিরহাটে সাংবাদিকের উপর হামলাকারী মাইদুল গ্রেফতার চাঁদাবাজির মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠনের ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার ঠাকুরগাঁওয়ে পীরগঞ্জে স্ত্রীর নির্যাতন মামলায় উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার বরখাস্ত ! কাজী আখতার উল আলম ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান ১০ বছরের জন্য এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে ইজতেমার উদ্দেশে যাওয়ার পথে কুড়িগ্রাম ব্রহ্মপুত্রে নৌ-ডাকাতি ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের বাসায় দুর্ধষ চুরি ! ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের খুনিয়াদীঘি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উপর জুতা পরে হিরো আলমের টিকটক, ভিডিও সমালোচনার ঝড় !

বাজারে মিলছে না বোতল সয়াবিন তেল, খোলা তেলের দাম বাড়ছে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:০১:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪ ৪৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলাসহ বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে হঠাৎ করেই বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। তবে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না।

সোমবার (০২ ডিসেম্বর) সরেজমিন দেখা গেছে, হঠাৎ করে উপজেলার থানা হাট-বাজারের বড় বড় গোলামালের দোকানে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ না থাকায় তেল পাওয়া যাচ্ছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক লিটার বোতলজাত তেলের মূল্য ১৬৭ টাকা। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল লিটার প্রতি ১৮৫-১৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। স্থানে ভেদে ২০০ করেও নেওয়া হচ্ছে। অনেকেই ধারণা করছেন, বোতলজাত সয়াবিন তেল খুলে খোলাভাবে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রতিদিনের ন্যায় বাজারে গেছেন সবুজপাড়া এলাকার সাওরাত হোসেন। তিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার পর সয়াবিন তেল কিনতে গেলে বোতলজাত তেল না পাওয়ায় খোলা তেল কিনে বাড়িতে ফিরেন। তিনি জানান, হঠাৎ করেই বাজার থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেল উধাও। বাজার ঠিকভাবে মনিটরিং করলে এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। অন্য এক ক্রেতা আলমগীর হোসাইন বলেন, বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে গেলে বোতলজাত তেল পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে খোলা তেল কিনতে হচ্ছে।

দোকানের এক কর্মচারী জানান, প্রায় ৭ দিন বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ না থাকায় এখন খোলা তেল বিক্রি করতে হচ্ছে। ব্যবসায়ী তপন কুমার জানান, বোতলজাত তেল সরবরাহ না থাকায় খোলা তেল বিক্রি করতে হচ্ছে।

চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সবুজ কুমার বসাক জানান, বিষয়টি জানা ছিল না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করা হবে।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাজারে মিলছে না বোতল সয়াবিন তেল, খোলা তেলের দাম বাড়ছে

আপডেট সময় : ০৯:০১:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

 

 

আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলাসহ বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে হঠাৎ করেই বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। তবে ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না।

সোমবার (০২ ডিসেম্বর) সরেজমিন দেখা গেছে, হঠাৎ করে উপজেলার থানা হাট-বাজারের বড় বড় গোলামালের দোকানে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ না থাকায় তেল পাওয়া যাচ্ছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক লিটার বোতলজাত তেলের মূল্য ১৬৭ টাকা। অন্যদিকে খোলা সয়াবিন তেল লিটার প্রতি ১৮৫-১৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। স্থানে ভেদে ২০০ করেও নেওয়া হচ্ছে। অনেকেই ধারণা করছেন, বোতলজাত সয়াবিন তেল খুলে খোলাভাবে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রতিদিনের ন্যায় বাজারে গেছেন সবুজপাড়া এলাকার সাওরাত হোসেন। তিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার পর সয়াবিন তেল কিনতে গেলে বোতলজাত তেল না পাওয়ায় খোলা তেল কিনে বাড়িতে ফিরেন। তিনি জানান, হঠাৎ করেই বাজার থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেল উধাও। বাজার ঠিকভাবে মনিটরিং করলে এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। অন্য এক ক্রেতা আলমগীর হোসাইন বলেন, বাজারে সয়াবিন তেল কিনতে গেলে বোতলজাত তেল পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে খোলা তেল কিনতে হচ্ছে।

দোকানের এক কর্মচারী জানান, প্রায় ৭ দিন বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ না থাকায় এখন খোলা তেল বিক্রি করতে হচ্ছে। ব্যবসায়ী তপন কুমার জানান, বোতলজাত তেল সরবরাহ না থাকায় খোলা তেল বিক্রি করতে হচ্ছে।

চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সবুজ কুমার বসাক জানান, বিষয়টি জানা ছিল না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করা হবে।

শেয়ার করুন