ঢাকা ০১:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
ইজতেমার উদ্দেশে যাওয়ার পথে কুড়িগ্রাম ব্রহ্মপুত্রে নৌ-ডাকাতি ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের বাসায় দুর্ধষ চুরি ! ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের খুনিয়াদীঘি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উপর জুতা পরে হিরো আলমের টিকটক, ভিডিও সমালোচনার ঝড় ! ঠাকুরগাঁওয়ে ইএসডিও’র ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা — অংশীজনের প্রত্যাশা শীর্ষক সভা । চিলাহাটিতে নতুন রুপে যাত্রা শুরু করল ডিভাইন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ইপিল গাছ থেকে ডোমারে গৃহবধু দিশার মরদেহ উদ্ধার  নওহাটা পৌর বিএনপি’র কাউন্সিলে সভাপতি রফিক সম্পাদক পিটার নির্বাচিত তেঁতুলিয়ায় তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও পরবীক্ষণ কমিটির সাথে তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালকের মতবিনিময় সভা নিউজ পোর্টাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক আরিফ মিরগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির জনসসভা অনুষ্ঠিত। 

দাউদকান্দিতে সাংবাদিক সালমা উপর হামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

মো লুৎফুর রহমান রাকিব কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি।
  • আপডেট সময় : ১০:৪৫:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ৬২ বার পড়া হয়েছে

মো লুৎফুর রহমান রাকিব কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি।

কুমিল্লার দাউদকান্দি পৌর সদরে দৈনিক ভোরের সময় পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সালমা আক্তারের উপর হামলা ও অপহরণের চেষ্টা প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার
দাউদকান্দি উপজেলা সদরে সকাল ১১ টায় শহীদ রিফাত পার্কে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সালমা আক্তার বলেন, গত ৫ই আগস্ট উপজেলার বিশ্বরোডে ও ভাড়াটে জাকির হোসেনের ছেলে ও আওয়ামী লীগ করা নুরপুর হক কমিশনারের নাতি সামি অস্ত্র উঠিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর গুলি চালানোর সময় আমি ছবি তুলি ও ১৬ মিনিটের ভিডিও ফুটেজ আমার মুবাইল ফোনে ধারন করি । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জাকির হোসেনের স্ত্রী ও নুর পুর হক কমিশনারের মেয়ে সুমানা আক্তার তার বাহিনী নিয়ে ৩ বার আমার বাসায় হামলা চালায় এ ঘটনা কুমিল্লা আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়, মামলাটি এখন তদন্তে আছে দাউদকান্দি থানায় এস আই হাবিবুর রহমানের কাছে পরবর্তীতে ও দুইবার আমার উপর রাস্তায় হামলা চালায় ও দুইবার অপহরণের চেষ্টা চালিয়ে আমার মোবাইল ফোন ও আমার ব্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নেয় আমার ছিনিয়ে নেওয়া ব্যানিটি ব্যাগের মধ্যে আমার আরো ২ইটা মুবাইল ফোনে ছিল ও আমার বাড়ি থেকে দেওয়া রট কিনার ৯০ হাজার টাকা ছিল । এ ব্যাপারে দাউদকান্দি মডেল থানায় সালমা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু পুলিশ এ পযন্ত একজন কে ও গ্রেফতার করেনি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মুবাইল ফোনটি ও উদ্ধার করা হয়নি দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি শহিদুল্লা এখনো আমোলিগ এর পক্ষ নিচ্ছে, সালমা আরো বলেন আমি যে পত্রিকা কাজ করি, আমার পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি কে বারবার ফোন করার পরও, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি আমার সম্পাদক এর কথা কোন প্রকার কর্ণ পাত করেনি, আমাকে ঘটনাস্থল থেকে বস্রহিন ও রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ , এ অবস্থায় সালামা আক্তার কে দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি অন্য আন্য পুলিশ গন নিজের চোখে দেখে, তারপর দাউদ কান্দি থানা থেকে কোন প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই এ পযন্ত , এবং কি সালমা থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করার কারনে, দাউদ কান্দি থানার ওসি সালমা কে মহিলা পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করাতে চেয়েছিল, এ মামলায় আসামিদের অতিসত্বর গ্রেফতার করা না হলে আমাকে যেকোনো সময় মেরে ফেলতে পারে।ও আমার লাস ঘুম করে দিতে পারে, এবং কি আমার বাচ্চাদের অপহরণ করতে পারে

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

দাউদকান্দিতে সাংবাদিক সালমা উপর হামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ১০:৪৫:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

মো লুৎফুর রহমান রাকিব কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি।

কুমিল্লার দাউদকান্দি পৌর সদরে দৈনিক ভোরের সময় পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সালমা আক্তারের উপর হামলা ও অপহরণের চেষ্টা প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার
দাউদকান্দি উপজেলা সদরে সকাল ১১ টায় শহীদ রিফাত পার্কে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সালমা আক্তার বলেন, গত ৫ই আগস্ট উপজেলার বিশ্বরোডে ও ভাড়াটে জাকির হোসেনের ছেলে ও আওয়ামী লীগ করা নুরপুর হক কমিশনারের নাতি সামি অস্ত্র উঠিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর গুলি চালানোর সময় আমি ছবি তুলি ও ১৬ মিনিটের ভিডিও ফুটেজ আমার মুবাইল ফোনে ধারন করি । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জাকির হোসেনের স্ত্রী ও নুর পুর হক কমিশনারের মেয়ে সুমানা আক্তার তার বাহিনী নিয়ে ৩ বার আমার বাসায় হামলা চালায় এ ঘটনা কুমিল্লা আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়, মামলাটি এখন তদন্তে আছে দাউদকান্দি থানায় এস আই হাবিবুর রহমানের কাছে পরবর্তীতে ও দুইবার আমার উপর রাস্তায় হামলা চালায় ও দুইবার অপহরণের চেষ্টা চালিয়ে আমার মোবাইল ফোন ও আমার ব্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নেয় আমার ছিনিয়ে নেওয়া ব্যানিটি ব্যাগের মধ্যে আমার আরো ২ইটা মুবাইল ফোনে ছিল ও আমার বাড়ি থেকে দেওয়া রট কিনার ৯০ হাজার টাকা ছিল । এ ব্যাপারে দাউদকান্দি মডেল থানায় সালমা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু পুলিশ এ পযন্ত একজন কে ও গ্রেফতার করেনি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মুবাইল ফোনটি ও উদ্ধার করা হয়নি দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি শহিদুল্লা এখনো আমোলিগ এর পক্ষ নিচ্ছে, সালমা আরো বলেন আমি যে পত্রিকা কাজ করি, আমার পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি কে বারবার ফোন করার পরও, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি আমার সম্পাদক এর কথা কোন প্রকার কর্ণ পাত করেনি, আমাকে ঘটনাস্থল থেকে বস্রহিন ও রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ , এ অবস্থায় সালামা আক্তার কে দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি অন্য আন্য পুলিশ গন নিজের চোখে দেখে, তারপর দাউদ কান্দি থানা থেকে কোন প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই এ পযন্ত , এবং কি সালমা থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করার কারনে, দাউদ কান্দি থানার ওসি সালমা কে মহিলা পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করাতে চেয়েছিল, এ মামলায় আসামিদের অতিসত্বর গ্রেফতার করা না হলে আমাকে যেকোনো সময় মেরে ফেলতে পারে।ও আমার লাস ঘুম করে দিতে পারে, এবং কি আমার বাচ্চাদের অপহরণ করতে পারে

শেয়ার করুন