ঢাকা ১০:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের বাসায় দুর্ধষ চুরি ! ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের খুনিয়াদীঘি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উপর জুতা পরে হিরো আলমের টিকটক, ভিডিও সমালোচনার ঝড় ! ঠাকুরগাঁওয়ে ইএসডিও’র ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা — অংশীজনের প্রত্যাশা শীর্ষক সভা । চিলাহাটিতে নতুন রুপে যাত্রা শুরু করল ডিভাইন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ইপিল গাছ থেকে ডোমারে গৃহবধু দিশার মরদেহ উদ্ধার  নওহাটা পৌর বিএনপি’র কাউন্সিলে সভাপতি রফিক সম্পাদক পিটার নির্বাচিত তেঁতুলিয়ায় তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও পরবীক্ষণ কমিটির সাথে তথ্য কমিশন বাংলাদেশের পরিচালকের মতবিনিময় সভা নিউজ পোর্টাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক আরিফ মিরগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির জনসসভা অনুষ্ঠিত।  ঈমানের অগ্নিপরীক্ষা! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। 

এমপি মাশরাফি’র আয় গতবারের চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে। 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ২২২ বার পড়া হয়েছে

এমপি মাশরাফি’র আয় গতবারের চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে। 

নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি বিন মুর্তজার বার্ষিক আয় ও গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ গতবারের (২০১৮ সালের নির্বাচন) চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে।

তবে স্থাবর সম্পত্তি, ব্যবহৃত গাড়ি ও আসবাব যা ছিল সেগুলো অপরিবর্তিত আছে।

বাংলাদেশ জাতীয় ওয়ানডে ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়কের একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনী হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

মাশরাফি বছরে আয় ২০১৮ সালের হলফনামায় দেখানো হয় ১ কোটি ৯৯ লাখ ১৮ হাজার ৭০০ টাকা। এবার বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছে ৮৮ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫৮ টাকা।

এর মধ্যে শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে আয় বছরে ১৪ লাখ ১ হাজার ৯৯৩ টাকা, সম্মানী ও ভাতা থেকে ২৩ লাখ ৩ হাজার ২০ টাকা এবং অন্যান্য খাত থেকে আয় ৫১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৫ টাকা। স্ত্রীর নামে নেই কোনো অস্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তি। গচ্ছিত আছে ৫০ তোলা স্বর্ণ।

গতবারের চেয়ে এবার নগদ অর্থ প্রায় ৪৩ লাখ টাকা বেড়েছে। গতবার নগদ অর্থ দেখানো হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এবার দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৮০ লাখ ৫৪ হাজার ৪০২ টাকা।

গতবার তার বাহন ও বাড়ির আসবাব হিসেবে যা যা দেখানো হয়, এবারও তাই দেখানো হয়েছে। তার বাহন হিসেবে আছে একটি প্রাইভেটকার, দু’টি মাইক্রো ও একটি জিপ (মূল্য ১ কোটি ৭৫ হাজার ৭ হাজার টাকা)।

বাসার আসবাব আছে ১৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার। স্থাবর সম্পদ হিসেবে গতবার হলফনামায় যা ছিল এবারও তাই দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে আছে নিজ নামে ৩ একর ৬১ শতাংশ জমি (অর্জনকালীন সময়ে এর মূল্য ৩৭ লাখ টাকা)। ঢাকার পূর্বাচলে একটি প্লট (অর্জনকালীন সময়ে এর মূল্য ৮ লাখ ২৪ হাজার টাকা)। মিরপুরে একটি ৬ তলা ও একতলা ফ্ল্যাট বাড়ি (এ দু’টির মূল্য ৪৭ লাখ ৫০ হাজার ও ১ কোটি ৮ লাখ টাকা)।

হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৮ সালে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গচ্ছিত ছিল ৬ কোটি ৩৭ লাখ ২৯ হাজার ৫১ টাকা। এবার ব্যাংক, বন্ড, ঋণপত্র, পোস্টাল, সেভিংস, সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে গচ্ছিত দেখানো হয়েছে ৩ কোটি ৫২ লাখ ৪ হাজার ২২৯ টাকা।

এর মধ্যে তিনটি ব্যাংকে গচ্ছিত আছে ১ কোটি ৩ লাখ ৭০ হাজার ৮৬০ টাকা এবং বন্ড, ঋণপত্রে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ২ কোটি ৪৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬৯ টাকা। এদিকে সিটি ব্যাংক থেকে লোন (হোম লোন) নেওয়া আছে ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৭৭৫ টাকা।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

এমপি মাশরাফি’র আয় গতবারের চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে। 

আপডেট সময় : ১২:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩

এমপি মাশরাফি’র আয় গতবারের চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে। 

নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি বিন মুর্তজার বার্ষিক আয় ও গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ গতবারের (২০১৮ সালের নির্বাচন) চেয়ে অর্ধেকের বেশি কমেছে।

তবে স্থাবর সম্পত্তি, ব্যবহৃত গাড়ি ও আসবাব যা ছিল সেগুলো অপরিবর্তিত আছে।

বাংলাদেশ জাতীয় ওয়ানডে ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়কের একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনী হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

মাশরাফি বছরে আয় ২০১৮ সালের হলফনামায় দেখানো হয় ১ কোটি ৯৯ লাখ ১৮ হাজার ৭০০ টাকা। এবার বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছে ৮৮ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫৮ টাকা।

এর মধ্যে শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে আয় বছরে ১৪ লাখ ১ হাজার ৯৯৩ টাকা, সম্মানী ও ভাতা থেকে ২৩ লাখ ৩ হাজার ২০ টাকা এবং অন্যান্য খাত থেকে আয় ৫১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৫ টাকা। স্ত্রীর নামে নেই কোনো অস্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তি। গচ্ছিত আছে ৫০ তোলা স্বর্ণ।

গতবারের চেয়ে এবার নগদ অর্থ প্রায় ৪৩ লাখ টাকা বেড়েছে। গতবার নগদ অর্থ দেখানো হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এবার দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৮০ লাখ ৫৪ হাজার ৪০২ টাকা।

গতবার তার বাহন ও বাড়ির আসবাব হিসেবে যা যা দেখানো হয়, এবারও তাই দেখানো হয়েছে। তার বাহন হিসেবে আছে একটি প্রাইভেটকার, দু’টি মাইক্রো ও একটি জিপ (মূল্য ১ কোটি ৭৫ হাজার ৭ হাজার টাকা)।

বাসার আসবাব আছে ১৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার। স্থাবর সম্পদ হিসেবে গতবার হলফনামায় যা ছিল এবারও তাই দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে আছে নিজ নামে ৩ একর ৬১ শতাংশ জমি (অর্জনকালীন সময়ে এর মূল্য ৩৭ লাখ টাকা)। ঢাকার পূর্বাচলে একটি প্লট (অর্জনকালীন সময়ে এর মূল্য ৮ লাখ ২৪ হাজার টাকা)। মিরপুরে একটি ৬ তলা ও একতলা ফ্ল্যাট বাড়ি (এ দু’টির মূল্য ৪৭ লাখ ৫০ হাজার ও ১ কোটি ৮ লাখ টাকা)।

হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৮ সালে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গচ্ছিত ছিল ৬ কোটি ৩৭ লাখ ২৯ হাজার ৫১ টাকা। এবার ব্যাংক, বন্ড, ঋণপত্র, পোস্টাল, সেভিংস, সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে গচ্ছিত দেখানো হয়েছে ৩ কোটি ৫২ লাখ ৪ হাজার ২২৯ টাকা।

এর মধ্যে তিনটি ব্যাংকে গচ্ছিত আছে ১ কোটি ৩ লাখ ৭০ হাজার ৮৬০ টাকা এবং বন্ড, ঋণপত্রে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ২ কোটি ৪৫ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬৯ টাকা। এদিকে সিটি ব্যাংক থেকে লোন (হোম লোন) নেওয়া আছে ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৭৭৫ টাকা।

শেয়ার করুন