এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জ পাকিস্তানের!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২৭:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩ ১৮০ বার পড়া হয়েছে

‘ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জ পাকিস্তানের’

ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রণালয়। কারণ দেশটিকে সব ব্যয়ের ৯১ শতাংশই সুদ পরিশোধ বাবদ খরচ করতে হবে। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রণালয় মাসিক অর্থনৈতিক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নতুন অর্থনৈতিক কর্যক্রম পুরো অর্থবছরেই ভালো থাকবে। গত মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক উপদেষ্টার উইংয়ের প্রকাশিত অক্টোবরের মাসিক অর্থনৈতিক আপডেট ও আউটলুক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যয়ের দিক থেকে ঋণ বাবদ পরিশোধই হবে বড় চ্যালেঞ্জিং। দেশটির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থমন্ত্রী ড. শামশাদ আখতারও সরকারি ঋণ পরিশোধের ব্যয়কে ‘প্রাথমিক উদ্বেগ’ বলে অভিহিত করেছেন।

তিনি বলেন, স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের ২২ শতাংশ নীতি সুদ হার ও দুর্বল রুপির কারণে খরচ বেড়ে যাচ্ছে। এরইমধ্যে ঋণ সার্ভিস খরচ প্রথম প্রান্তিকে ৪৫ শতাংশ বেড়ে এক দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন রুপি হয়েছে। দেশটির অর্থমন্ত্রীর দাবি, ঋণ পরিশোধ বাবদ খরচ বাড়লেও অন্যান্য খরচ স্থিতিশীল আছে। কারণ কিছুকিছু খাতে যেমন ভর্তুকি কমানো হয়েছে তেমনি নতুন প্রকল্পেও কাটছাঁট করা হয়েছে। সূত্র: ডন

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জ পাকিস্তানের!

আপডেট সময় : ০১:২৭:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

‘ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জ পাকিস্তানের’

ঋণ পরিশোধই বড় চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রণালয়। কারণ দেশটিকে সব ব্যয়ের ৯১ শতাংশই সুদ পরিশোধ বাবদ খরচ করতে হবে। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রণালয় মাসিক অর্থনৈতিক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নতুন অর্থনৈতিক কর্যক্রম পুরো অর্থবছরেই ভালো থাকবে। গত মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক উপদেষ্টার উইংয়ের প্রকাশিত অক্টোবরের মাসিক অর্থনৈতিক আপডেট ও আউটলুক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যয়ের দিক থেকে ঋণ বাবদ পরিশোধই হবে বড় চ্যালেঞ্জিং। দেশটির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থমন্ত্রী ড. শামশাদ আখতারও সরকারি ঋণ পরিশোধের ব্যয়কে ‘প্রাথমিক উদ্বেগ’ বলে অভিহিত করেছেন।

তিনি বলেন, স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের ২২ শতাংশ নীতি সুদ হার ও দুর্বল রুপির কারণে খরচ বেড়ে যাচ্ছে। এরইমধ্যে ঋণ সার্ভিস খরচ প্রথম প্রান্তিকে ৪৫ শতাংশ বেড়ে এক দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন রুপি হয়েছে। দেশটির অর্থমন্ত্রীর দাবি, ঋণ পরিশোধ বাবদ খরচ বাড়লেও অন্যান্য খরচ স্থিতিশীল আছে। কারণ কিছুকিছু খাতে যেমন ভর্তুকি কমানো হয়েছে তেমনি নতুন প্রকল্পেও কাটছাঁট করা হয়েছে। সূত্র: ডন

শেয়ার করুন