ঢাকা ০১:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
একের পর এক ঢাকার অনুরোধে ইউনূস–মোদি বৈঠক বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি পরিত্যক্ত অবস্থায় ১৩৮ বোতল ফেন্সিডিল, ৯৩০ গ্রাম হেরোইন এবং বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে প্রায় ১০০০পরিবার বান বাসীদের মাঝে উপহার বিতরণ করছেন মুসাইদাহ ফাউন্ডেশন এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ সেন্টুর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে উজিরপুর থানা শ্রমিক দল বিশ্বনবী (সা.) সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত। দুধরচকী।  ঠাকুরগাঁওয়ে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে বিক্রি খোলা খাবার,বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শ ! আত্রাইয়ে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে পাঁচ জনের কাছে থেকে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে উধাও রাণীনগরে মারপিটে আহত গৃহবধুর মৃত্যু! দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে দৌলতপুর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রুবেল ও যুগ্ম আহবায়ক রতন বহিষ্কার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ (৫৩ বিজিবি) অভিযানে ২ জন আসামীসহ ১৫৯ বোতল ফেন্সিডিল ও ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা আটক

৩৮ বছরের সাংগঠনিক দক্ষতা আওয়ামী লীগে কাজে লাগাতে চান কৃষক নেতা কেশব রঞ্জন সরকার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২ ৫৯ বার পড়া হয়েছে

আব্দুর রহমান ঈশান, নেত্রকোণা প্রতিনিধি

নেত্রকোণা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাঠপর্যায়ের জনপ্রিয় সংগঠক,জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার।

 

আগামী ২৯শে নভেম্বর ২০২২ ইং সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী,মাঠপর্যায়ে জনপ্রিয় সংগঠক, জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার।

তিনি নেত্রকোণা জেলার আটপাড়া উপজেলার ভরতোষী গ্রামের সনাতন পরিবারে ১৯৫৯ সালের ১৫ নভেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন।তার পিতা মৃত কামিনী কান্ত সরকার ও মাতা মৃত বিনদা সরকার।

 

তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে নেত্রকোণা জেলার কৃষকদের কৃষি অধিকার আদায়ের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করেছেন।এজন্য তিনি কৃষক নেতা হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত।

 

১৯৭৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৪৫ বছরের তাঁর বর্ণাঢ্যময় রাজনৈতিক জীবন নিম্নে দেওয়া হল :-

তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর নেত্রকোণা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি বর্তমানে কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

 

তিনি ১৯৮৩ ইং সন হইতে ১৯৮৫ ইং সন পর্যন্ত ০৩ বছর নেত্রকোনা জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি ১৯৭৮ ইং হইতে ১৯৮২ ইং পর্যন্ত একাধারে ০৫ বছর আটপাড়া থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৭ইং হইতে ১৯৭৮ সন পর্যন্ত ০২ বছর আটপাড়া থানা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

তিনি নেত্রকোণা জেলার ৭৭৪ টি ওয়ার্ড ৮৬টি ইউনিয়ন ও ৫টি পৌরসভায় দীর্ঘ ৩৮ বছর কৃষকলীগের নিয়মিত কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন করে সংগঠনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান করতে সক্ষম হন।১৯৯৫ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি হইতে মার্চ মাস ব্যাপি পর্যায়ক্রমে ৪০ হাজার কৃষক নিয়ে নেত্রকোনা জেলায় সার চোর, গম চোর খালেদা জিয়া সরকারের বিরুদ্ধে দূর্বার কৃষক আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হন। সেসময় দুইমাস সরকার ছিলনা বলে প্রতিয়মান হয়।

 

বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখন বিরোধী দলীয় নেতা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা নেত্রকোনায় সরেজমিনে এসে নেত্রকোনা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মিলনায়তনে কৃষক সমাজের পার্শ্বে দাঁড়ান ও ৫৪ জন কৃষক লীগের নেতা সহ ১৭ হাজার কৃষকের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার সহ মুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন।

 

১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ কৃষকলীগের কৃষক মহা-সমাবেশ নেত্রকোনার মোক্তারপাড়া মাঠে সফল ও সার্থক করতে সক্ষম হন। উক্ত সমাবেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীপরিষদের ১২ জন সদস্যসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সনে কৃষকদের নিকট কৃষি ভর্তুকি চেক হস্তান্তর শুভ উদ্ভোদনী অনুষ্ঠানটি আটপাড়া বালিয়াকান্দি মাদ্রাসা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় ও তা কৃষক সমাবেশে পরিণত করতে সক্ষম হন। নেত্রকোনা পাবলিক হল প্রাঙ্গনে জঙ্গি, সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জেলা কৃষকলীগ প্রায় ১৫ হাজার কৃষকের উপস্থিতিতে কৃষক সমাবেশ সফল ও সার্থক করেণ।এতে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী,উপমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রতিটি কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে সভা সমাবেশ ও উঠান বৈঠক করে বাস্তবে রূপদান করতে সক্ষম হন।

 

এছাড়া দীর্ঘ সময়ের বিরোধী দলের ষোষিত প্রতিটি গণতান্ত্রীক আন্দোলন, সভা,সমাবেশ, হরতাল,অবরোধ, ঘেরাও কর্মসূচি সহ অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয় নেতৃত্ব দেন।

 

তিনি বর্তমানে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির নেত্রকোণা জেলার আহবায়ক এবং একই সাথে বাংলাদেশ – ভারত সম্প্রতি পরিষদ নেত্রকোনা জেলা কমিটির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

 

এছাড়াও তিনি সরকারের বিভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এর মধ্যে রয়েছে :- নেত্রকোনা জেলা সার,বীজ মনিটরিং কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবম্ভ কমিটির সদস্য, জেলায় একটি বাড়ি একটি খামার বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি পূনার্বাসন কমিটির সদস্য, জেলা অর্পিত সম্পত্তি কমিটির সদস্য।

 

এছাড়া তিনি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমও পরিচালনা করে থাকেন।

যেমন:- তিনি নেত্রকোনা জেলা পূঁজা উদযাপন পরিষদের প্রথম সহ-সভাপতি,নেত্রকোনা পৌরসভা নাগরিক উন্নয়ন কমিটি (টি এল সি সি) এর সদস্য, আটপাড়া উপজেলার বানিয়াজান সিটি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি,আটপাড়া ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আটপাড়া শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আটপাড়া অনির্বাণ সংঘ এর সাবেক সভাপতি,নেত্রকোনা সাতপাই আদর্শ শিশু বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য।

সভাপতি – ভাঁটি বাংলা উন্নয়ন পরিষদ।

সভাপতি – মানবাধিকার সমাজ উন্নয়ন সংস্থা।

 

মাঠপর্যায়ের জনপ্রিয় সংগঠক, জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার কেই আগামী ২৯শে নভেম্বর ২০২২ ইং নেত্রকোণা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা, এমনটাই মনে করছেন নেত্রকোণা জেলার প্রতিটি উপজেলার তৃণমূল আওয়ামীলীগ এর নেতা-কর্মীবৃন্দ।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৩৮ বছরের সাংগঠনিক দক্ষতা আওয়ামী লীগে কাজে লাগাতে চান কৃষক নেতা কেশব রঞ্জন সরকার

আপডেট সময় : ১১:৩৭:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২

আব্দুর রহমান ঈশান, নেত্রকোণা প্রতিনিধি

নেত্রকোণা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাঠপর্যায়ের জনপ্রিয় সংগঠক,জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার।

 

আগামী ২৯শে নভেম্বর ২০২২ ইং সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী,মাঠপর্যায়ে জনপ্রিয় সংগঠক, জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার।

তিনি নেত্রকোণা জেলার আটপাড়া উপজেলার ভরতোষী গ্রামের সনাতন পরিবারে ১৯৫৯ সালের ১৫ নভেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন।তার পিতা মৃত কামিনী কান্ত সরকার ও মাতা মৃত বিনদা সরকার।

 

তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে নেত্রকোণা জেলার কৃষকদের কৃষি অধিকার আদায়ের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করেছেন।এজন্য তিনি কৃষক নেতা হিসেবে সর্বাধিক পরিচিত।

 

১৯৭৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৪৫ বছরের তাঁর বর্ণাঢ্যময় রাজনৈতিক জীবন নিম্নে দেওয়া হল :-

তিনি দীর্ঘ ৩৮ বছর নেত্রকোণা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি বর্তমানে কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

 

তিনি ১৯৮৩ ইং সন হইতে ১৯৮৫ ইং সন পর্যন্ত ০৩ বছর নেত্রকোনা জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি ১৯৭৮ ইং হইতে ১৯৮২ ইং পর্যন্ত একাধারে ০৫ বছর আটপাড়া থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৭ইং হইতে ১৯৭৮ সন পর্যন্ত ০২ বছর আটপাড়া থানা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

তিনি নেত্রকোণা জেলার ৭৭৪ টি ওয়ার্ড ৮৬টি ইউনিয়ন ও ৫টি পৌরসভায় দীর্ঘ ৩৮ বছর কৃষকলীগের নিয়মিত কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন করে সংগঠনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান করতে সক্ষম হন।১৯৯৫ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি হইতে মার্চ মাস ব্যাপি পর্যায়ক্রমে ৪০ হাজার কৃষক নিয়ে নেত্রকোনা জেলায় সার চোর, গম চোর খালেদা জিয়া সরকারের বিরুদ্ধে দূর্বার কৃষক আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হন। সেসময় দুইমাস সরকার ছিলনা বলে প্রতিয়মান হয়।

 

বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তখন বিরোধী দলীয় নেতা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা নেত্রকোনায় সরেজমিনে এসে নেত্রকোনা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মিলনায়তনে কৃষক সমাজের পার্শ্বে দাঁড়ান ও ৫৪ জন কৃষক লীগের নেতা সহ ১৭ হাজার কৃষকের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার সহ মুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন।

 

১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ কৃষকলীগের কৃষক মহা-সমাবেশ নেত্রকোনার মোক্তারপাড়া মাঠে সফল ও সার্থক করতে সক্ষম হন। উক্ত সমাবেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীপরিষদের ১২ জন সদস্যসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সনে কৃষকদের নিকট কৃষি ভর্তুকি চেক হস্তান্তর শুভ উদ্ভোদনী অনুষ্ঠানটি আটপাড়া বালিয়াকান্দি মাদ্রাসা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় ও তা কৃষক সমাবেশে পরিণত করতে সক্ষম হন। নেত্রকোনা পাবলিক হল প্রাঙ্গনে জঙ্গি, সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জেলা কৃষকলীগ প্রায় ১৫ হাজার কৃষকের উপস্থিতিতে কৃষক সমাবেশ সফল ও সার্থক করেণ।এতে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী,উপমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রতিটি কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে সভা সমাবেশ ও উঠান বৈঠক করে বাস্তবে রূপদান করতে সক্ষম হন।

 

এছাড়া দীর্ঘ সময়ের বিরোধী দলের ষোষিত প্রতিটি গণতান্ত্রীক আন্দোলন, সভা,সমাবেশ, হরতাল,অবরোধ, ঘেরাও কর্মসূচি সহ অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয় নেতৃত্ব দেন।

 

তিনি বর্তমানে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির নেত্রকোণা জেলার আহবায়ক এবং একই সাথে বাংলাদেশ – ভারত সম্প্রতি পরিষদ নেত্রকোনা জেলা কমিটির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

 

এছাড়াও তিনি সরকারের বিভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এর মধ্যে রয়েছে :- নেত্রকোনা জেলা সার,বীজ মনিটরিং কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবম্ভ কমিটির সদস্য, জেলায় একটি বাড়ি একটি খামার বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য, জেলা কৃষি পূনার্বাসন কমিটির সদস্য, জেলা অর্পিত সম্পত্তি কমিটির সদস্য।

 

এছাড়া তিনি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমও পরিচালনা করে থাকেন।

যেমন:- তিনি নেত্রকোনা জেলা পূঁজা উদযাপন পরিষদের প্রথম সহ-সভাপতি,নেত্রকোনা পৌরসভা নাগরিক উন্নয়ন কমিটি (টি এল সি সি) এর সদস্য, আটপাড়া উপজেলার বানিয়াজান সিটি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি,আটপাড়া ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আটপাড়া শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, আটপাড়া অনির্বাণ সংঘ এর সাবেক সভাপতি,নেত্রকোনা সাতপাই আদর্শ শিশু বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য।

সভাপতি – ভাঁটি বাংলা উন্নয়ন পরিষদ।

সভাপতি – মানবাধিকার সমাজ উন্নয়ন সংস্থা।

 

মাঠপর্যায়ের জনপ্রিয় সংগঠক, জননেতা কেশব রঞ্জন সরকার কেই আগামী ২৯শে নভেম্বর ২০২২ ইং নেত্রকোণা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা, এমনটাই মনে করছেন নেত্রকোণা জেলার প্রতিটি উপজেলার তৃণমূল আওয়ামীলীগ এর নেতা-কর্মীবৃন্দ।

শেয়ার করুন