নিজস্ব প্রতিনিধি, নাজমুল খান একজন গাজা, ইয়াবা, নারী ব্যবসায়ী, সুদে টাকা লাগিয়ে অসহায় মানুষদের কে হয়রানি করে, জুয়ার আসর চালায়, তার বাসা পিঠাভোগ তবে সে আলাইপুর শেখপাড়া মসজিদের আশেপাশে এইসব কর্মকান্ড চালায়, সে বিভিন্ন টাকার লোভ দেখিয়ে ইয়াং ছেলেদের এই সব বিক্রি করার প্রস্তাব দেয়, সে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সে এই এলাকায় এই সব ব্যবসা চালায়, এই সব কর্মকান্ড সাধারণ মানুষের চোখে পড়ে তাই এলাকার কিছু ইয়াং ছেলেদের হাতে গণপিটুনি খেয়ে আহত হয়

তার পর সে পূর্বের শত্রুর জের ধরে রুপসা থানা একটি মামলা দায়ের করে

সে মামলায় উল্লেখ করেন তাকে এলাকার কিছু সন্ত্রাস বাহিনীরা মিলে মারধর করে তার কাছে থাকা ৫,৩০,০০০টাকা ছিনতাই করে নেয় সে আরো উল্লেখ করে যে তার সাথে থাকা একটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে

তবে সে যখন গণপিটুনি খায় তখন সে জুয়া খেলছিলো, তার পর তাকে এলাকার কিছু মানুষেরা উদ্ধার করে কাজদিয়া হাসপাতালে ভর্তি করে, তবে সে গত ০৬-১০-২২ তারিখে ভর্তি হন, সে নিজে নিজে কাটা ছিড়া করে কাজদিয়া হাসপাতালে ভর্তি হন তার পর টাকার বিনিময়ে সে মেডিকেল তৈরী করে মিথ্যা মামলা দায়ের করে, সে গত ০৬-১০-২২ ভর্তি হয় তার পর গত ১১-১০-২২ তারিখে ছাড়পত্র নেয় নাজমুল খান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় তবে সে গত ০৬-১০-২২ তারিখে ভর্তি হয়ে গত ১১-১০-২২ তারিখে ছাড়পত্র নেওয়ার ভিতরে সে মাত্র একদিন হাসপাতালে ছিলো এটা জানতে পেরে হাসপাতালে ছুটে যায় যেয়ে দেখি হাসপাতালে ভর্তি খাতায় তার নাম দেখি তবে বেডে যেয়ে দেখি সে তার বেডে নাই তার পর আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কে এই বিষয় জানাই তারা বলে আমরা তো সবসময় বেডে থাকি না তবে সে কী করে এটা আমাদের জানা নাই তার পাশের বেডে থাকা একজন রুগি মোরব্বি চাচার কাছে জানতে চাইলে সে বলে তাকে ভর্তি হওয়ার মধ্যে তাকে একদিন বেডে দেখেছি তবে সে গত ১১-১০-২২ তারিখে ছাড়পত্র নিয়ে চলে গেছে

এটাই প্রমান পায় যে সে শত্রুতার জের ধরে রুপসা থানা মামলা দায়ের করে

তাই আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল রেখে বলতে চাই পুলিশ ভাইদের আপনারা ঘটনা স্হানে গিয়ে সঠিক তদন্ত করেন কারণ এটা একটা মিথ্যা বানোয়াট

তাই অবিলম্বে এই মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাই