ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
একের পর এক ঢাকার অনুরোধে ইউনূস–মোদি বৈঠক বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি পরিত্যক্ত অবস্থায় ১৩৮ বোতল ফেন্সিডিল, ৯৩০ গ্রাম হেরোইন এবং বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে প্রায় ১০০০পরিবার বান বাসীদের মাঝে উপহার বিতরণ করছেন মুসাইদাহ ফাউন্ডেশন এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ সেন্টুর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে উজিরপুর থানা শ্রমিক দল বিশ্বনবী (সা.) সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত। দুধরচকী।  ঠাকুরগাঁওয়ে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে বিক্রি খোলা খাবার,বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শ ! আত্রাইয়ে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে পাঁচ জনের কাছে থেকে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে উধাও রাণীনগরে মারপিটে আহত গৃহবধুর মৃত্যু! দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে দৌলতপুর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রুবেল ও যুগ্ম আহবায়ক রতন বহিষ্কার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ (৫৩ বিজিবি) অভিযানে ২ জন আসামীসহ ১৫৯ বোতল ফেন্সিডিল ও ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা আটক

বিভাগীয় সম্মেলন গুলোতে জনসমুদ্র দেখে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে সরকার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২৪:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২ ৬৫ বার পড়া হয়েছে

কামরুল ইসলাম, মামলা হামলার পরেও টেকানো যাচ্ছে না বিএনপির নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ মানুষ কে খুলনায় অনেকে রাতে থাকার জন্য নিয়ে এসেছেন বিছানার চাদর, মাদুর, বালিশ।

আগেভাগেই গণসমাবেশে যোগ দিতে খুলনায় পৌঁছেছেন হাজার হাজার বিএনপি নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ । পথে নেতা কর্মীদের উপর হামলা মামলা ও করা হচ্ছে আবার অনেকে এই আশঙ্কায় আগেই পৌঁছে গেছেন এবং বলছেন, বাস ও লঞ্চ বন্ধ করে বিএনপির নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ কে ঠেকানো যাচ্ছে না ও যাবে না বলে উল্লেখ করেন নেতা কর্মীরা।

 

বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতাকর্মীরা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের বিএনপি দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হচ্ছেন। শুক্রবার রাত ৯টার পরেই কেডি ঘোষ রোড এলাকায় কানায় কানায় মানুষে পূর্ণ হয়ে যায়। অনেকে রাতে থাকার জন্য বিছানার চাদর, মাদুর, বালিশও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন।

 

আবার অনেক নেতাকর্মী আবাসিক হোটেলে জায়গা না পেয়ে খুলনা রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় রাত্রিযাপন করেছেন।

 

শুক্রবার রাতে নগরীর দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেওয়া শরণখোলা উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আলামিন খান জানান, বুধবার রাতে খুলনায় রওনা হন তারা। পথে তাদের ওপর হামলা চালালেন শেখ হাসিনার লেলিয়ে দেওয়া আওয়ামী সন্ত্রাস বাহিনী এতে অনেকে আহত হন। অনেক পথ ঘুরে তারা খুলনায় পৌঁছেছেন।

 

খুলনার সাবেক ছাত্রদল নেতা মশিউর রহমান যাদু বলেন, “খুলনার পথে পথে আমাদের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে বাধাগ্রস্থ করা হচ্ছে। হাসিনা সরকার ভয় পেয়ে গেছে। তাই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ হলে সেই বিভাগের পরিবহন বন্ধ করে জনসমুদ্র কে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। মানুষ বিএনপিকে যে ভালোবাসে তা রাস্তায় রাত্রিযাপনের দৃশ্য দেখলে প্রমাণ মিলবে।”

 

তিনি বলেন, “সরকার ও ক্ষমতাসীন দল যখন দেখছে যে আমাদের কর্মসূচিতে প্রচুর সাধারণ মানুষ জড়ো হচ্ছে তখন তারা আতঙ্কিত হয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের উপর হামলা মামলা করছে।”

 

খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা জানান, বাস-লঞ্চ বন্ধের পর পথে পথে নেতাকর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে গণতন্ত্রকামী মানুষের জনস্রোত এখন খুলনামুখী। দলীয় কার্যালয়ের সামনে তিল ধারণের জায়গা নেই। শনিবার সমাবেশস্থলসহ খুলনা মহানগরী জনসমুদ্রে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ।

 

উল্লেখ্য, শনিবার দুপুর ২টায় নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ অন্য কেন্দ্রীয় নেতারাও উপস্থিত থাকবেন সমাবেশে।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিভাগীয় সম্মেলন গুলোতে জনসমুদ্র দেখে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে সরকার

আপডেট সময় : ০২:২৪:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অক্টোবর ২০২২

কামরুল ইসলাম, মামলা হামলার পরেও টেকানো যাচ্ছে না বিএনপির নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ মানুষ কে খুলনায় অনেকে রাতে থাকার জন্য নিয়ে এসেছেন বিছানার চাদর, মাদুর, বালিশ।

আগেভাগেই গণসমাবেশে যোগ দিতে খুলনায় পৌঁছেছেন হাজার হাজার বিএনপি নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ । পথে নেতা কর্মীদের উপর হামলা মামলা ও করা হচ্ছে আবার অনেকে এই আশঙ্কায় আগেই পৌঁছে গেছেন এবং বলছেন, বাস ও লঞ্চ বন্ধ করে বিএনপির নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ কে ঠেকানো যাচ্ছে না ও যাবে না বলে উল্লেখ করেন নেতা কর্মীরা।

 

বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা নেতাকর্মীরা নগরীর কেডি ঘোষ রোডের বিএনপি দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হচ্ছেন। শুক্রবার রাত ৯টার পরেই কেডি ঘোষ রোড এলাকায় কানায় কানায় মানুষে পূর্ণ হয়ে যায়। অনেকে রাতে থাকার জন্য বিছানার চাদর, মাদুর, বালিশও সঙ্গে নিয়ে এসেছেন।

 

আবার অনেক নেতাকর্মী আবাসিক হোটেলে জায়গা না পেয়ে খুলনা রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় রাত্রিযাপন করেছেন।

 

শুক্রবার রাতে নগরীর দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেওয়া শরণখোলা উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আলামিন খান জানান, বুধবার রাতে খুলনায় রওনা হন তারা। পথে তাদের ওপর হামলা চালালেন শেখ হাসিনার লেলিয়ে দেওয়া আওয়ামী সন্ত্রাস বাহিনী এতে অনেকে আহত হন। অনেক পথ ঘুরে তারা খুলনায় পৌঁছেছেন।

 

খুলনার সাবেক ছাত্রদল নেতা মশিউর রহমান যাদু বলেন, “খুলনার পথে পথে আমাদের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে বাধাগ্রস্থ করা হচ্ছে। হাসিনা সরকার ভয় পেয়ে গেছে। তাই বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ হলে সেই বিভাগের পরিবহন বন্ধ করে জনসমুদ্র কে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। মানুষ বিএনপিকে যে ভালোবাসে তা রাস্তায় রাত্রিযাপনের দৃশ্য দেখলে প্রমাণ মিলবে।”

 

তিনি বলেন, “সরকার ও ক্ষমতাসীন দল যখন দেখছে যে আমাদের কর্মসূচিতে প্রচুর সাধারণ মানুষ জড়ো হচ্ছে তখন তারা আতঙ্কিত হয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের উপর হামলা মামলা করছে।”

 

খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা জানান, বাস-লঞ্চ বন্ধের পর পথে পথে নেতাকর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে গণতন্ত্রকামী মানুষের জনস্রোত এখন খুলনামুখী। দলীয় কার্যালয়ের সামনে তিল ধারণের জায়গা নেই। শনিবার সমাবেশস্থলসহ খুলনা মহানগরী জনসমুদ্রে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ।

 

উল্লেখ্য, শনিবার দুপুর ২টায় নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ অন্য কেন্দ্রীয় নেতারাও উপস্থিত থাকবেন সমাবেশে।

শেয়ার করুন