ধর্ষনকারি কে ৬ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করল সুদক্ষ চৌকস পুলিশ অফিসার ইনচার্জ আতিকুর রহমান।
- আপডেট সময় : ১১:২৮:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০২২ ৬০ বার পড়া হয়েছে
কামরুল ইসলাম
ঝরনা নামের এক হিন্দু মহিলা কে বিয়ের করার লোভ দেখিয়ে ৭বছর
যাবত ধর্ষণ করলেন হোসেন নামক এক ধর্ষক। বিস্তারিত জানতে গিয়ে জানাযায় লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের অর্দার পাড়ার মুফিজুর রহমানের সন্তান মুসলিম সমাজের কলংক লম্পট হোসেন শুধু তাই নয় হিন্দু মহিলা ঝর্ণার কাছ থেকে (তিন লক্ষ পঁচিশ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে) উক্ত ধর্ষিতা হিন্দু মহিলা ২৩-১১-২০২২ বুধবার সন্ধ্যা ৭ ঘটিকার সময় সশরীরে লোহাগাড়া থানায় হাজির হয়ে ধর্ষক হোসেন ও তার বড় ভাই মোঃ মাহবুব কে বিবাদী করে মামলা করে যার মামলা নাম্বার ৩৯ উক্ত মামলার এজাহারে ধর্ষিতা হিন্দু মহিলা ঝর্ণা উল্লেখ করেন বিবাদী হোসেন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এই হিন্দু মহিলা ঝর্ণার সাথে ৭বছর যাবৎ শারীরিক সম্পর্ক করে যেমন স্বামী স্ত্রী মত।আর দুই নং আসামি হোসেনের মেঝো ভাই হয়। বিগত ২০-১১-২০১৬ ইংরেজি তারিখ হইতে ১নং বিবাদীর এই হিন্দু মহিলার সাথে হোসেনের পরিচয় হয় বিভিন্ন ধরনের কথা ও কার্যক্রমের ভিত্তিতে উক্ত সময় থেকে অদ্য পযন্ত বিয়ে করিবে বলে ১নং বিবাদী হোসেনের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে।আরও বিশেষ ভাবে উল্লেখ করেন ১নং বিবাদী হোসেন হিন্দু মহিলার কে গড়ে ২/৩ বার ও সেক্স করে। এই সম্পর্কের কথা সমাজে জানাজানি হলে হিন্দু মহিলার প্রথম স্বামী রাজিব মল্লিক বিগত ২০২০তারিখ হিন্দু মহিলাকে তালাক দে প্রথম স্বামীর ঘরে ১টি কন্যা ১টি ছেলে সন্তান রয়েছে। পরবর্তীতে হিন্দু মহিলা কে বিয়ে করার জন্য মানষিক চাপ দিলে ১নং বিবাদী হিন্দু মহিলার কাছ থেকে ০৫ লক্ষ যৌতুক দাবি করে এবং হিন্দু মহিলা কষ্ট করে ৩লক্ষ ২৫০০০ হাজার টাকা হোসেন ও তার মেঝ বাই মাহমুব এই টাকা গ্রহণ করে, মেয়েটার দুর্ভাগ্য বিষয় হচ্ছে টাকা দেওয়া পরে ও হোসেন বিয়ে করতে ও টাকা পেরত দিতে আশিকার করে মেয়ে টি গাড়িতে পড়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করলে তাকে আত্মহত্যা থেকে রক্ষা করে রাজঘাটা এলাকা কিছু মানুষ পরে রাজঘাটা এলাকায় কিছু মানুষ থানায় নিয়ে গেলে লোহাগাড়া থানার সুদক্ষ চৌকস পুলিশ অফিসার ইনচার্জ মোঃ আতিকুর রহমান বিস্তারিত শুনে জুরুরি ভিত্তিতে ধর্ষক হোসেন কে আটক করার নির্দেষ দিলে লোহাগাড়া থানার পুলিশ ধর্ষক হোসেন কে আটক করে।