ঢাকা ১২:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবিসি ন্যাশনাল নিউজ২৪ ইপেপার

ব্রেকিং নিউজঃ
একের পর এক ঢাকার অনুরোধে ইউনূস–মোদি বৈঠক বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি পরিত্যক্ত অবস্থায় ১৩৮ বোতল ফেন্সিডিল, ৯৩০ গ্রাম হেরোইন এবং বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে প্রায় ১০০০পরিবার বান বাসীদের মাঝে উপহার বিতরণ করছেন মুসাইদাহ ফাউন্ডেশন এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ সেন্টুর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে উজিরপুর থানা শ্রমিক দল বিশ্বনবী (সা.) সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত। দুধরচকী।  ঠাকুরগাঁওয়ে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে বিক্রি খোলা খাবার,বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শ ! আত্রাইয়ে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে পাঁচ জনের কাছে থেকে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে উধাও রাণীনগরে মারপিটে আহত গৃহবধুর মৃত্যু! দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে দৌলতপুর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রুবেল ও যুগ্ম আহবায়ক রতন বহিষ্কার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ (৫৩ বিজিবি) অভিযানে ২ জন আসামীসহ ১৫৯ বোতল ফেন্সিডিল ও ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা আটক

কঠিন পরীক্ষায় বাইডেন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর ২০২২ ৫২ বার পড়া হয়েছে

হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃযুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আর ৫দিন বাকি। এই ভোট নির্ধারণ করবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জনপ্রিয়তা আসলে কতটুকু। দেশটির দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের (প্রতিনিধি পরিষদ) কোনো একটিতে এই ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি, এমনটাই উঠে এসেছে জরিপে। তবে ক্ষমতাসীনরা আশাবাদী হলেও অনেকে বলছেন, একটি কক্ষে নয়, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে দুটিতেই।রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রেও জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়া, উচ্চ কর, গর্ভপাতের অধিকার, জলবায়ু পরিবর্তন বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াতে পারে এই নির্বাচনে।খবর বাপসনিউজ।কংগ্রেসের দুই কক্ষই এখন ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণে। সে কারণে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের পক্ষে কোনো আইন পাস করতেই বেগ পেতে হচ্ছে না। মধ্যবর্তী নির্বাচনে যদি তাঁর দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় কোনো একটি কক্ষে, তাহলে বাইডেনের যে কোনো পরিকল্পনাই আটকে দিতে পারেন বিরোধীরা। এতে দেশ পরিচালনা ও বিল পাস আগামী দুই বছর কঠিন হবে বাইডেনের জন্য।যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আর সপ্তাহখানেক বাকি। এই ভোট নির্ধারণ করবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জনপ্রিয়তা আসলে কতটুকু। দেশটির দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের (প্রতিনিধি পরিষদ) কোনো একটিতে এই ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি, এমনটাই উঠে এসেছে জরিপে। তবে ক্ষমতাসীনরা আশাবাদী হলেও অনেকে বলছেন, একটি কক্ষে নয়, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে দুটিতেই। খবর এএফপি ও রয়টার্সের।আগামী ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের ওপর দেশটির বিনিয়োগ, শেয়ারবাজার- সবকিছুই নির্ভর করছে। পার্লামেন্টে বিভক্তি এলে উচ্চ করারোপ কিংবা উচ্চ ব্যয় কার্যক্রমেও লাগাম আসতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক হয় বলেই ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।সিএফআরএ রিসার্চের প্রধান বিনিয়োগ কৌশলবিদ স্যাম স্টোভাল বলেছেন, কংগ্রেসে পরিবর্তন এলে পুঁজিবাজার নিজস্ব গতিতে চলবে। আগের ইতিহাস বলে, এটি সাধারণত মোটামুটি ইতিবাচক হয়। এই পরিস্থিতিতে মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানরা মুদ্রাস্ম্ফীতি ও জনসাধারণের হতাশার বিষয়টিকে সামনে এনে প্রতিনিধি পরিষদে জয়ী হওয়ার আশা করছেন। এখানেই শেষ নয়, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চোখ ২০২৪ সালের নির্বাচনেও। এ লক্ষ্যে তিনি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যগুলোতে সম্ভাব্য বিজয় চান।

টাওয়ার ব্রিজ অ্যাডভাইজারসের মারিস ওগ বলেন, রাজনীতি সত্যিকার অর্থেই শেয়ারবাজারে প্রভাব ফেলে। যখন রাজনীতিবিদরা এমন কিছু করে, যা মানুষের আয়, সুদের হার বা ডলারকে প্রভাবিত করে, তখন বাজার পরিস্থিতিও পাল্টে যায়।

এমন এক সময়ে এই নির্বাচন হচ্ছে, যখন রাজনীতিতে সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, গত শুক্রবার এই নির্বাচনকে ঘিরেই প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির স্বামীর ওপর তাঁর নিজ বাড়িতে হামলা হয়। ওই হামলাকারী ন্যান্সিকেই খুঁজেছিল।

এদিকে, নির্বাচনী প্রচারণায় নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন ট্রাম্প। কংগ্রেস ও রাজ্য- দুই পর্যায়েই প্রতিযোগিতায় তিনি ২০০-এরও বেশি প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছেন। যদিও, সিনিয়র রিপাবলিকানরা আশঙ্কা করেছেন, তাঁর অনেক প্রার্থী বাছাই ঠিক হয়নি। যে কারণে বিরোধীদের জন্য জয়ী হওয়া সহজ হয়ে যেতে পারে।

 

অন্যদিকে বসে নেই বাইডেনও। গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডা সফর করেন তিনি। সেখানে যোগ দেন নির্বাচনী প্রচারণায়। সম্প্রতি ভয়াবহ হারিকেনের আঘাতের পর তিনি ওই এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। যদিও, এই সফর হওয়ার কথা ছিল সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে। কিন্তু হারিকেনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায়।

 

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে হোয়াইট হাউস মধ্যবর্তী নির্বাচন সম্পর্কে তার আগের আশাবাদকে কমিয়ে দিয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা এখন উদ্বিগ্ন। কারণ, ডেমোক্র্যাটরা কংগ্রেসের উভয় কক্ষেরই নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে বলে ধারণা তাঁদের। সাম্প্রতিক ভোটে দেখা গেছে, এক সময় খুব সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও ডেমোক্র্যাটরা এখন চাপে আছেন। কারণ, উচ্চ মূল্যস্ম্ফীতি অব্যাহত থাকায় সিনেট নির্বাচন এখন রিপাবলিকানদের দিকে ঝুঁকছে।এদিকে, মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি নাগরিক স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা ও সুরক্ষা হারাবে। এতে দাবি করা হয়, বাইডেনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হলো, জনগণের জন্য খরচ কমানো।

শেয়ার করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কঠিন পরীক্ষায় বাইডেন

আপডেট সময় : ১১:৩৪:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর ২০২২

হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃযুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আর ৫দিন বাকি। এই ভোট নির্ধারণ করবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জনপ্রিয়তা আসলে কতটুকু। দেশটির দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের (প্রতিনিধি পরিষদ) কোনো একটিতে এই ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি, এমনটাই উঠে এসেছে জরিপে। তবে ক্ষমতাসীনরা আশাবাদী হলেও অনেকে বলছেন, একটি কক্ষে নয়, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে দুটিতেই।রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রেও জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়া, উচ্চ কর, গর্ভপাতের অধিকার, জলবায়ু পরিবর্তন বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াতে পারে এই নির্বাচনে।খবর বাপসনিউজ।কংগ্রেসের দুই কক্ষই এখন ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণে। সে কারণে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের পক্ষে কোনো আইন পাস করতেই বেগ পেতে হচ্ছে না। মধ্যবর্তী নির্বাচনে যদি তাঁর দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় কোনো একটি কক্ষে, তাহলে বাইডেনের যে কোনো পরিকল্পনাই আটকে দিতে পারেন বিরোধীরা। এতে দেশ পরিচালনা ও বিল পাস আগামী দুই বছর কঠিন হবে বাইডেনের জন্য।যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আর সপ্তাহখানেক বাকি। এই ভোট নির্ধারণ করবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জনপ্রিয়তা আসলে কতটুকু। দেশটির দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট ও নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের (প্রতিনিধি পরিষদ) কোনো একটিতে এই ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি, এমনটাই উঠে এসেছে জরিপে। তবে ক্ষমতাসীনরা আশাবাদী হলেও অনেকে বলছেন, একটি কক্ষে নয়, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে দুটিতেই। খবর এএফপি ও রয়টার্সের।আগামী ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের ওপর দেশটির বিনিয়োগ, শেয়ারবাজার- সবকিছুই নির্ভর করছে। পার্লামেন্টে বিভক্তি এলে উচ্চ করারোপ কিংবা উচ্চ ব্যয় কার্যক্রমেও লাগাম আসতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক হয় বলেই ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।সিএফআরএ রিসার্চের প্রধান বিনিয়োগ কৌশলবিদ স্যাম স্টোভাল বলেছেন, কংগ্রেসে পরিবর্তন এলে পুঁজিবাজার নিজস্ব গতিতে চলবে। আগের ইতিহাস বলে, এটি সাধারণত মোটামুটি ইতিবাচক হয়। এই পরিস্থিতিতে মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানরা মুদ্রাস্ম্ফীতি ও জনসাধারণের হতাশার বিষয়টিকে সামনে এনে প্রতিনিধি পরিষদে জয়ী হওয়ার আশা করছেন। এখানেই শেষ নয়, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চোখ ২০২৪ সালের নির্বাচনেও। এ লক্ষ্যে তিনি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যগুলোতে সম্ভাব্য বিজয় চান।

টাওয়ার ব্রিজ অ্যাডভাইজারসের মারিস ওগ বলেন, রাজনীতি সত্যিকার অর্থেই শেয়ারবাজারে প্রভাব ফেলে। যখন রাজনীতিবিদরা এমন কিছু করে, যা মানুষের আয়, সুদের হার বা ডলারকে প্রভাবিত করে, তখন বাজার পরিস্থিতিও পাল্টে যায়।

এমন এক সময়ে এই নির্বাচন হচ্ছে, যখন রাজনীতিতে সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, গত শুক্রবার এই নির্বাচনকে ঘিরেই প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির স্বামীর ওপর তাঁর নিজ বাড়িতে হামলা হয়। ওই হামলাকারী ন্যান্সিকেই খুঁজেছিল।

এদিকে, নির্বাচনী প্রচারণায় নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন ট্রাম্প। কংগ্রেস ও রাজ্য- দুই পর্যায়েই প্রতিযোগিতায় তিনি ২০০-এরও বেশি প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছেন। যদিও, সিনিয়র রিপাবলিকানরা আশঙ্কা করেছেন, তাঁর অনেক প্রার্থী বাছাই ঠিক হয়নি। যে কারণে বিরোধীদের জন্য জয়ী হওয়া সহজ হয়ে যেতে পারে।

 

অন্যদিকে বসে নেই বাইডেনও। গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডা সফর করেন তিনি। সেখানে যোগ দেন নির্বাচনী প্রচারণায়। সম্প্রতি ভয়াবহ হারিকেনের আঘাতের পর তিনি ওই এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। যদিও, এই সফর হওয়ার কথা ছিল সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে। কিন্তু হারিকেনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায়।

 

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে হোয়াইট হাউস মধ্যবর্তী নির্বাচন সম্পর্কে তার আগের আশাবাদকে কমিয়ে দিয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা এখন উদ্বিগ্ন। কারণ, ডেমোক্র্যাটরা কংগ্রেসের উভয় কক্ষেরই নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে বলে ধারণা তাঁদের। সাম্প্রতিক ভোটে দেখা গেছে, এক সময় খুব সুবিধাজনক অবস্থানে থাকলেও ডেমোক্র্যাটরা এখন চাপে আছেন। কারণ, উচ্চ মূল্যস্ম্ফীতি অব্যাহত থাকায় সিনেট নির্বাচন এখন রিপাবলিকানদের দিকে ঝুঁকছে।এদিকে, মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি নাগরিক স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা ও সুরক্ষা হারাবে। এতে দাবি করা হয়, বাইডেনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হলো, জনগণের জন্য খরচ কমানো।

শেয়ার করুন